.......
সময়টা ছিলো আজ থেকে ১০ বছর আগের।
জায়গাটা ছিলো সিলেট এর চা বাগান এর। আজ থেকে ১০ বছর আগে সিলেট চা বাগানে একটি ছোট পরিবার থাকতো।পরিবারে ছিল মা বাবা ও তাদের ছোটো মেয়ে।মেয়েটি ছিলো খুব চঞ্চল। মেয়টির বাবা ছিলো ওই চা বাগানের মালিক। তারা অইখানে আসার পর নানা অসশাভাবিক ঘটনা ঘটতে শুরু করে।তাদের বাসাটা ছিলো চা বাগানের ঠিক পাশেই অবস্থিত। তো একদিন ওই মেয়েটির মা শুনতে পেলো যে তার মেয়ে একা একা কার সাথে যেনো কথা বলছে।তার মা তাকেই জিজ্ঞাসা করলো যে সে কার সাথে কথা বলছে।কথাটি বলার সাথে সাথেই মেয়েটি বলে যে সে তার বন্ধুর সাথে কথা বলছে।তার মা তাকে বলে যে তার বন্ধু কোথায়। তখন মেয়েটি বলে জে তুমাকে দেখে সে চলে গেছে।তার মা ভাবল যে হয়তো তার মেয়ে মজা করছে।same ঘটনা আরও একবার ঘটল কিন্ত আইবার মেয়েটি বলে জে jojo খাচ্ছে না এই কথাটি মেয়েটি ৩ থেকে ৪ বার বলার পর হটাত বলে উঠে জে jojo খাচ্ছে। এই কথা শোনার পর তার মা দরজায় উকি মারতেই যা দেখল তা দেখার জন্ন্যে তিনি প্রস্তত ছিলেন না।তিনি দেখলেন যে একটি পশুর মতো জিনিস তার মেয়ের বুক চিরে কলিজা মুখে নিয়ে চাবাচ্ছে। এইটা দেখার সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে পরে যান।sence ফেরার সাথে সাথে ওনি দেখলেন যে তার মেয়েটিও নেই সাথে ওই পশুটিও নেই।
ওনার husband আসার সাথে সাথে ওনি কেদে ফেল্লেন এবং ওনি সব ঘটনা ওনার husband কে বল্লেন।ওনার husband ছিলো খুব সাহসী একজন মানুষ। ওনার স্ত্রি একটি কথা বার বার বলছিল জে তার মেয়ে jojor নামটি বলছিল।ঠিক তখনি চা বাগানের একজনের বলে উঠলো যে চা বাগানের একজন এর মেয়ের নাম ও ছিলো jojo।কিন্ত সে তো হারিয়ে জায় আজ থেকে আরোও কিছু বছর আগে।এই কথা বলার সাথে সাথে ওনার সন্ধেহ হয় যে এটি কি jojor আত্তা।তাই ওনি এই বেপার নিয়ে অনেক ঘাটা ঘাটি করে jojor আসল ঘটনা যানতে পারে।jojo ছিলো তার চা বাগানের করমচারির মেয়ে। ওই সময় চা বাগানের পাসের বাসা বানানোর কাজ চলছিল। তো jojo খেলার ছলে ওই বাসায় চলে যায়।ভুল বসতো মেয়েটি grinding machine এর উপর পরে জায় এবং ওর কলিজা বের হয়ে আসে।যারা করমরত লোকেরা খুব ভয় পায় এবং তারা মেয়েটিকে coffine এ ভরে ওই বাসার নিচেই দাফন করে দেয়।তারপর ওই জায়গাতেই jojor আত্তা ঘুরে বেড়ায়।যেই ওই খানে গিয়ে jojo বলে তারও একি অবস্থা হয় যা jojor হয়ে ছিলো। এইসব জানার পর ওনি (এখানে ওনি বলতে চা বাগানের মালিক এর কথা বোঝানো হয়েছে) এই আত্তাকে শেষ করার জন্ন এক তান্ত্রিক এর কাছে জায়।জাওয়ার পর তান্ত্রিক তাকে বলে যে jojor শরীর কে পুরিয়ে ফেল্লে jojor আত্তা শেষ হয়ে যাবে।কিন্ত তাকে মারার আগে তাকে ডেকে আনতে হবে।আর যে তাকে ডাকে jojo তাকে মেরে ফেলে।কিন্ত চা বাগানের মালিক ছিলো খব সাহসি তো ওনি আর ওনার wife এই পুরো ঘটনা একটি বইতে লিখে ফেলেন। কারন যদি ওনারা মারা যান।যেই কথা সেই কাজ। ওনারা jojo কে ডেকে আনে কিন্ত jojor শরির পোরাতে পারেন নি কেননা jojo ওদের কে মেরে ফেলে।তার পর থেকে ওই বাড়ির আসে পাসে কেও যায়না। এইভাবেই কেটে যায় ৪ থেকে ৫ বছর।হঠাত একদিন ওই বাড়িতে কিছু ছেলে মেয়ে আসে। ওনেকেই তাদের না করেছিল ওই বাসায় থাকতে কিন্ত তারা তাদের কথা মানেনি।তারা সংখ্যায় ১০ থেকে ১২ জন।তাদের মধ্যে ৫ জন ছিলো মেয়ে।আর বাকিরা ছিলো ছেলে।তারা ছিলো খুব ভালো বন্ধু। তাদের মধ্যে একজন শুনেছিল যে এখানে এসে যেই jojo বলে সেই মারা যায়।তাই সে একদিন রাতে একা একা jojo কে ডাকে অনেক বার ডাকার পর কিছুই হয়না হঠাত করে jojo আসে এবং ওই মেয়েটিরও একি অবস্থা করে যা jojor হয়েছিলো।ওই দিন থেকে ওই মেয়েকে তার বন্ধুরা অনেক খুজে কিন্ত তাকে আর পাওয়া যায়নি। ওই মেয়েটি যে jojo কে ডেকেছে যাচ্ছে এই কথা তার আরেক বান্ধবি জানতো। কিন্ত সে খুব ভয় পায়।সে তার বাকি বন্ধুদের বলে। তারা এই বিষয়ে. (এখানে jojor কথা বলা হয়েছে) তারা জানতে চায়। তখন তারা এক জন লোকের কাছ থেকে জানতে পারে jojor পুরো ঘটনা সেই লোকটি তাদের এইটাও যানায় যে ওই চা বাগানের মালিক jojo কে কিভাবে শেষ করবে তা একটি ডায়েরি তে লেখা আছে।তারা সবাই ওই বাড়িতে ডায়েরিটি খুজতে শুরু করে। কিন্ত তাড়া একটি ভুল করে তারা ডায়েরি খোজার সময় অনেক বার jojor নাম নিয়ে ফেলে।তাদের এই ভুলের কারনে একে একে তাদের সব বন্ধুকে jojo মেরে ফেলতে শুরু করে। অবশেষে মাত্র ২ জন বেচে থাকে। তারা এক সময় jojor ডায়েরি খুজে পায়। কিন্ত jojo কে মারার আগে jojo কে ডাকতে হবে।তো তারা আগে jojor coffine টি খুজে বের করলো। তখন ছেলেটি বলে আমি Jojo কে ডাকছি আর তুমি ঠিক তখনি coffine এ আগুন লাগিয়ে দিও।তো ছেলেটি jojo কে ডাকলো।সাথে সাথে jojo এসে পরলো। এবং ছেলেটির ওপর আক্রমন করল মেয়টির দুই চোখের সামনে ছেলেটির কিভাবে মৃত্যু হলো তা দেখলো। সে দেখলো জে jojo ছেলেটির বুক চিরে তার কলিজা মখে নিয়ে চিবচ্ছে। এই দৃষ্য দেখার পর সে তার হাত পা নারাতে পারছিলো না। তার পরোও সে coffine এ আগুন লাগিয়ে দেয় এবং jojo শেষ হয়ে যায়। এইভাবেই একটি ভুলের জন্য অনেক কে নিজের প্রান দিতে হয়েছে।
আজকের মতো এই খানেই শেষ।আবারো আসবো আরও একটি গল্প নিয়ে। till then good bye. And stay at home.And Stay with radiofoortibhootfm.
সময়টা ছিলো আজ থেকে ১০ বছর আগের।
জায়গাটা ছিলো সিলেট এর চা বাগান এর। আজ থেকে ১০ বছর আগে সিলেট চা বাগানে একটি ছোট পরিবার থাকতো।পরিবারে ছিল মা বাবা ও তাদের ছোটো মেয়ে।মেয়েটি ছিলো খুব চঞ্চল। মেয়টির বাবা ছিলো ওই চা বাগানের মালিক। তারা অইখানে আসার পর নানা অসশাভাবিক ঘটনা ঘটতে শুরু করে।তাদের বাসাটা ছিলো চা বাগানের ঠিক পাশেই অবস্থিত। তো একদিন ওই মেয়েটির মা শুনতে পেলো যে তার মেয়ে একা একা কার সাথে যেনো কথা বলছে।তার মা তাকেই জিজ্ঞাসা করলো যে সে কার সাথে কথা বলছে।কথাটি বলার সাথে সাথেই মেয়েটি বলে যে সে তার বন্ধুর সাথে কথা বলছে।তার মা তাকে বলে যে তার বন্ধু কোথায়। তখন মেয়েটি বলে জে তুমাকে দেখে সে চলে গেছে।তার মা ভাবল যে হয়তো তার মেয়ে মজা করছে।same ঘটনা আরও একবার ঘটল কিন্ত আইবার মেয়েটি বলে জে jojo খাচ্ছে না এই কথাটি মেয়েটি ৩ থেকে ৪ বার বলার পর হটাত বলে উঠে জে jojo খাচ্ছে। এই কথা শোনার পর তার মা দরজায় উকি মারতেই যা দেখল তা দেখার জন্ন্যে তিনি প্রস্তত ছিলেন না।তিনি দেখলেন যে একটি পশুর মতো জিনিস তার মেয়ের বুক চিরে কলিজা মুখে নিয়ে চাবাচ্ছে। এইটা দেখার সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে পরে যান।sence ফেরার সাথে সাথে ওনি দেখলেন যে তার মেয়েটিও নেই সাথে ওই পশুটিও নেই।
ওনার husband আসার সাথে সাথে ওনি কেদে ফেল্লেন এবং ওনি সব ঘটনা ওনার husband কে বল্লেন।ওনার husband ছিলো খুব সাহসী একজন মানুষ। ওনার স্ত্রি একটি কথা বার বার বলছিল জে তার মেয়ে jojor নামটি বলছিল।ঠিক তখনি চা বাগানের একজনের বলে উঠলো যে চা বাগানের একজন এর মেয়ের নাম ও ছিলো jojo।কিন্ত সে তো হারিয়ে জায় আজ থেকে আরোও কিছু বছর আগে।এই কথা বলার সাথে সাথে ওনার সন্ধেহ হয় যে এটি কি jojor আত্তা।তাই ওনি এই বেপার নিয়ে অনেক ঘাটা ঘাটি করে jojor আসল ঘটনা যানতে পারে।jojo ছিলো তার চা বাগানের করমচারির মেয়ে। ওই সময় চা বাগানের পাসের বাসা বানানোর কাজ চলছিল। তো jojo খেলার ছলে ওই বাসায় চলে যায়।ভুল বসতো মেয়েটি grinding machine এর উপর পরে জায় এবং ওর কলিজা বের হয়ে আসে।যারা করমরত লোকেরা খুব ভয় পায় এবং তারা মেয়েটিকে coffine এ ভরে ওই বাসার নিচেই দাফন করে দেয়।তারপর ওই জায়গাতেই jojor আত্তা ঘুরে বেড়ায়।যেই ওই খানে গিয়ে jojo বলে তারও একি অবস্থা হয় যা jojor হয়ে ছিলো। এইসব জানার পর ওনি (এখানে ওনি বলতে চা বাগানের মালিক এর কথা বোঝানো হয়েছে) এই আত্তাকে শেষ করার জন্ন এক তান্ত্রিক এর কাছে জায়।জাওয়ার পর তান্ত্রিক তাকে বলে যে jojor শরীর কে পুরিয়ে ফেল্লে jojor আত্তা শেষ হয়ে যাবে।কিন্ত তাকে মারার আগে তাকে ডেকে আনতে হবে।আর যে তাকে ডাকে jojo তাকে মেরে ফেলে।কিন্ত চা বাগানের মালিক ছিলো খব সাহসি তো ওনি আর ওনার wife এই পুরো ঘটনা একটি বইতে লিখে ফেলেন। কারন যদি ওনারা মারা যান।যেই কথা সেই কাজ। ওনারা jojo কে ডেকে আনে কিন্ত jojor শরির পোরাতে পারেন নি কেননা jojo ওদের কে মেরে ফেলে।তার পর থেকে ওই বাড়ির আসে পাসে কেও যায়না। এইভাবেই কেটে যায় ৪ থেকে ৫ বছর।হঠাত একদিন ওই বাড়িতে কিছু ছেলে মেয়ে আসে। ওনেকেই তাদের না করেছিল ওই বাসায় থাকতে কিন্ত তারা তাদের কথা মানেনি।তারা সংখ্যায় ১০ থেকে ১২ জন।তাদের মধ্যে ৫ জন ছিলো মেয়ে।আর বাকিরা ছিলো ছেলে।তারা ছিলো খুব ভালো বন্ধু। তাদের মধ্যে একজন শুনেছিল যে এখানে এসে যেই jojo বলে সেই মারা যায়।তাই সে একদিন রাতে একা একা jojo কে ডাকে অনেক বার ডাকার পর কিছুই হয়না হঠাত করে jojo আসে এবং ওই মেয়েটিরও একি অবস্থা করে যা jojor হয়েছিলো।ওই দিন থেকে ওই মেয়েকে তার বন্ধুরা অনেক খুজে কিন্ত তাকে আর পাওয়া যায়নি। ওই মেয়েটি যে jojo কে ডেকেছে যাচ্ছে এই কথা তার আরেক বান্ধবি জানতো। কিন্ত সে খুব ভয় পায়।সে তার বাকি বন্ধুদের বলে। তারা এই বিষয়ে. (এখানে jojor কথা বলা হয়েছে) তারা জানতে চায়। তখন তারা এক জন লোকের কাছ থেকে জানতে পারে jojor পুরো ঘটনা সেই লোকটি তাদের এইটাও যানায় যে ওই চা বাগানের মালিক jojo কে কিভাবে শেষ করবে তা একটি ডায়েরি তে লেখা আছে।তারা সবাই ওই বাড়িতে ডায়েরিটি খুজতে শুরু করে। কিন্ত তাড়া একটি ভুল করে তারা ডায়েরি খোজার সময় অনেক বার jojor নাম নিয়ে ফেলে।তাদের এই ভুলের কারনে একে একে তাদের সব বন্ধুকে jojo মেরে ফেলতে শুরু করে। অবশেষে মাত্র ২ জন বেচে থাকে। তারা এক সময় jojor ডায়েরি খুজে পায়। কিন্ত jojo কে মারার আগে jojo কে ডাকতে হবে।তো তারা আগে jojor coffine টি খুজে বের করলো। তখন ছেলেটি বলে আমি Jojo কে ডাকছি আর তুমি ঠিক তখনি coffine এ আগুন লাগিয়ে দিও।তো ছেলেটি jojo কে ডাকলো।সাথে সাথে jojo এসে পরলো। এবং ছেলেটির ওপর আক্রমন করল মেয়টির দুই চোখের সামনে ছেলেটির কিভাবে মৃত্যু হলো তা দেখলো। সে দেখলো জে jojo ছেলেটির বুক চিরে তার কলিজা মখে নিয়ে চিবচ্ছে। এই দৃষ্য দেখার পর সে তার হাত পা নারাতে পারছিলো না। তার পরোও সে coffine এ আগুন লাগিয়ে দেয় এবং jojo শেষ হয়ে যায়। এইভাবেই একটি ভুলের জন্য অনেক কে নিজের প্রান দিতে হয়েছে।
আজকের মতো এই খানেই শেষ।আবারো আসবো আরও একটি গল্প নিয়ে। till then good bye. And stay at home.And Stay with radiofoortibhootfm.
0 মন্তব্যসমূহ