।ভয়ংকর।। ।কাহিনীটা শুনছি মার আব্বুর থেকে। ঘটনটা ২০০১ কি ২০০২ সালে। আমরা ছোটবেলা থেকে ছট্টগ্রামে বড় হইছি। তো সেই সুবাদে আব্বু ইদে আমাদের সবাইকে নিয়ে বাড়িতে আসছেন। ইদের দুই দিন পর আব্বু আমাদের সবাইকে নানু বাড়িতে রাখি আসছে। তো কথা বলতে বলতে। মামাদের সাথে আড্ডা দিতে দিতে রাত ১২টা হই গেছে। আমার দাদুর বাড়ি থেকে নানু বাড়ির দূরত্ত্ব ৪০ মিনিট। হাটলে ৪০ মিনিট লাগবে। আমার আব্বুর কাছে কল আসল যে আমার দাদু নাকি অসুস্থ। তো সেই কারনে আব্বু নানু বাড়িতে না থকি দাদু বাড়িতে চলে গেল। তো বাড়িতে আসছে একটা সাঁকো করে। খালের উপর একটা সাঁকো করে। তো সেটা পার করে আমাদের বাড়িতে আসতে হয়। তো তখন সাকোটার কাছাকাছি আসার পর আমার আব্বু একটা সাউন্ড পায়। একটা সাপ যখন একটা ব্যাঙকে খায় এরকম একটা মানে অন্যরকম একটা সাউন্ড ফিল করল। আমার আব্বু দোয়া কালাম পড়া শুরু করল। সাঁকো
টা ছিল বাঁশের। বাঁশ দিয়ে আমার আব্বু যাইতেছিল সাঁকোটা অনেকক্ষণ ঝাঁকাচ্ছিল। আব্বুকে পানিতে ফালাই দেওয়ার জন্য। তো আব্বু বুঝতে পারছে বিষয়টা স্বাভাবিক না। অনেকক্ষণ আব্বু চেষ্টা করছে বাঁশটাকে তুলে রাখার জন্য। কিন্তু পারতেছে না। কিন্তু ঐ সাইড থেকে দেখতেছে কোন সময় বিড়াল আওয়াজ করতেছে। কখনো কুকুর ডাকতেছে। মানে একেকটা সময় একেকটা রূপ নিচ্ছে আরকি। তো আব্বু যতটুকু সুরা কালাম পারে পড়তেছে। কিন্তু ঐটা যত পারে চেষ্টা করতেছে আব্বুকে পানিতে ফেলার জন্য। অলরেডি আব্বুর একটা হাত ফসকে একটা পা পানিতে পড়ে গেছে। আব্বুকে ঝাঁকা দিচ্ছে। আব্বু আর পারতেছে না। আব্বু অনেক কষ্ট করে ঐ পারে গেছে। আমাদের ঐখানে বাঁশঝাড় আহে। সেটা মনে হয় ঘুর্ণীখড় হইলে যেমন হয় তেমন হয়ে আছে। তো আমার আব্বু খুব ভয় পাইতেছে। আমরা ছট্টোগ্রামে ছিলাম। অনেকদিন পর বাড়িতে আসছে। এরকম কিছু আশা করে নাই। আব্বুর কাছে একটা কালো টর্চলাইট ছিল। যেটা এতক্ষণ বিড়াল কুকুর সাজতেছিল সেটা এখন একটা গরু সাজছে। আমার আব্বুকে শিং দিয়ে আঘাত করার জন্য দৌড়ে আসছে। আমার আব্বুর হাতে লাইটটা ছিল। সে লাইট দিয়ে গরুটার মাথায় মারে। তো মাথায় মারার পর জিনিসটা ভ্যানিশ হয়ে যায়। ভ্যানিশ হওয়ার পর থেকে সাউন্ডটা আবার করতেছে। তো আমার আব্বু দৌড়ে গিয়ে পাশে একটা বাড়িতে গিয়ে পড়ে। তো ওনারা আব্বুকে ধড়াধড়ি করে রুমে নিছে। তারপর জ্ঞান ফিরছে। জ্ঞান ফিরার পর কাহিনী বলছে। তারপর কবিরাজ আব্বুকে তাবিজ দেওয়ার পর আর কোন কিছু হয় নাই। এই ছিল রাসেল ভাই আমার ঘটনা।
টা ছিল বাঁশের। বাঁশ দিয়ে আমার আব্বু যাইতেছিল সাঁকোটা অনেকক্ষণ ঝাঁকাচ্ছিল। আব্বুকে পানিতে ফালাই দেওয়ার জন্য। তো আব্বু বুঝতে পারছে বিষয়টা স্বাভাবিক না। অনেকক্ষণ আব্বু চেষ্টা করছে বাঁশটাকে তুলে রাখার জন্য। কিন্তু পারতেছে না। কিন্তু ঐ সাইড থেকে দেখতেছে কোন সময় বিড়াল আওয়াজ করতেছে। কখনো কুকুর ডাকতেছে। মানে একেকটা সময় একেকটা রূপ নিচ্ছে আরকি। তো আব্বু যতটুকু সুরা কালাম পারে পড়তেছে। কিন্তু ঐটা যত পারে চেষ্টা করতেছে আব্বুকে পানিতে ফেলার জন্য। অলরেডি আব্বুর একটা হাত ফসকে একটা পা পানিতে পড়ে গেছে। আব্বুকে ঝাঁকা দিচ্ছে। আব্বু আর পারতেছে না। আব্বু অনেক কষ্ট করে ঐ পারে গেছে। আমাদের ঐখানে বাঁশঝাড় আহে। সেটা মনে হয় ঘুর্ণীখড় হইলে যেমন হয় তেমন হয়ে আছে। তো আমার আব্বু খুব ভয় পাইতেছে। আমরা ছট্টোগ্রামে ছিলাম। অনেকদিন পর বাড়িতে আসছে। এরকম কিছু আশা করে নাই। আব্বুর কাছে একটা কালো টর্চলাইট ছিল। যেটা এতক্ষণ বিড়াল কুকুর সাজতেছিল সেটা এখন একটা গরু সাজছে। আমার আব্বুকে শিং দিয়ে আঘাত করার জন্য দৌড়ে আসছে। আমার আব্বুর হাতে লাইটটা ছিল। সে লাইট দিয়ে গরুটার মাথায় মারে। তো মাথায় মারার পর জিনিসটা ভ্যানিশ হয়ে যায়। ভ্যানিশ হওয়ার পর থেকে সাউন্ডটা আবার করতেছে। তো আমার আব্বু দৌড়ে গিয়ে পাশে একটা বাড়িতে গিয়ে পড়ে। তো ওনারা আব্বুকে ধড়াধড়ি করে রুমে নিছে। তারপর জ্ঞান ফিরছে। জ্ঞান ফিরার পর কাহিনী বলছে। তারপর কবিরাজ আব্বুকে তাবিজ দেওয়ার পর আর কোন কিছু হয় নাই। এই ছিল রাসেল ভাই আমার ঘটনা।
Advertissement
0 মন্তব্যসমূহ